1. brigidahong@tekisto.com : anthonyf69 :
  2. mieshaalbertsoncqb@yahoo.com : delorismoffitt :
  3. : admin :
  4. gertrudejulie@corebux.com : modestaslapoffsk :
  5. cristinamcmaster6222@1secmail.com : renetrotter53 :
গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনায় মানুষ সুফল পাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা - ডিবিসি জার্নাল২৪
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১২:০৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বেলকুচিতে ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত বেলকুচিতে ২৫শে মার্চ গনহত্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রাজশাহীতে ‘বিভাগীয় উদ্ভাবনী মেলা ২০২৪’ এর উদ্বোধন প্যারোলে মুক্তি পেয়ে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে মায়ের জানাজায় বিএনপি নেতা চাঁদ উপজেলার উন্নয়নে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হয়ে নির্বাচনে মাঠে নেমেছি- বদিউজ্জামান ফকির রাসিকের নগর প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রকল্প নিয়ে মতবিনিময় সভা বেলকুচিতে প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ সিরাজগঞ্জে দেশীয় চোলাইমদ তৈরীর সরঞ্জামাদি সহ গ্রেফতার-১ রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত বেলকুচিতে ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত

N

গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনায় মানুষ সুফল পাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • আপডেট করা হয়েছে মঙ্গলবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৪২৫ বার পড়া হয়েছে

ডিবিসি নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ দেশে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ফিরিয়ে আনার মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করেছে বলেই দেশ উন্নয়নের ধারায় ফিরতে পেরেছে এবং জনগণ যার সুফল পাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জনতার ক্ষমতা জনতার হাতে আমরা ফিরিয়ে দিতে পেরেছি। তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার তাদের হাতেই আমরা ফিরিয়ে দিয়েছি, যার ফলে আমাদের উন্নয়নের গতিধারা যথেষ্ট সচল হয়েছে। সাধারণ মানুষ, গ্রামের মানুষ তার সুফল পাচ্ছে। সেটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা।’

শেখ হাসিনা বলেন, ’৭৫-এ জাতির পিতাকে হত্যার পর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ছিল না, হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু হয়েছিল। একের পর এক সামরিক শাসকরা ক্ষমতায় এসেছে, ক্ষমতাটা ঐ ক্যান্টনমেন্টের ভেতরেই বন্দি ছিল। যে কারণে উন্নয়নের গতিধারাটা অব্যাহত থাকেনি।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় দেয়া প্রারম্ভিক ভাষণে একথা বলেন। আজ সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শেরে বাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০২১-২০২৫) প্রণয়নে অনুষ্ঠিত এনইসি’র সভায় তিনি ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতার যে লক্ষ্য ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার, সে লক্ষ্য নিয়েই তাঁর সরকার কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং বিশ্বের দরবারে আজ বাংলাদেশ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে। অথচ এক সময় বাংলাদেশ বললে লোকজন এমন একটা ভাব দেখাতো যে এই বাংলাদেশ যেন সবার কাছে হাত পেতেই চলে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা আরো বলেন, ‘যদিও তখন আমি বিরোধী দলে ছিলাম তবুও সেটা আমার আত্মসম্মানে বাঁধতো, কষ্ট লাগতো। কেননা, সারাটা জীবন জাতির পিতা সংগ্রাম করেছেন, কষ্ট করেছেন। লাখো শহীদ রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা এনেছেন, সেই স্বাধীন দেশকে কেউ এরকম অবহেলার চোখে দেখলে সেটা আমাদের জন্য লজ্জাজনক।’

তিনি এ সময় আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে দেশ সেবার সুযোগ প্রদানের দেশের জনগণের প্রতি পুনরায় কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি কৃতজ্ঞতা জানাই বাংলাদেশের জনগণের প্রতি, কেননা, তারা আমাদের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছে। তারা পরপর তিনবার আমাদেরকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে বলেই আমরা দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে পেরেছি।’

তিনি বলেন, আমরা যেমন পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা নিয়েছি তেমনি ২০১০ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ১০ বছর মেয়াদি প্রেক্ষিত পরিকল্পনাও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করি। পরবর্তীতে তাঁর সরকার ২০২১ থেকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত পৃথক প্রেক্ষিত পরিকল্পনা এবং শতবর্ষ মেয়াদি ‘ডেল্টা পরিকল্পনা-২১০০’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, ২০২১ থেকে ’৪১ এই সময়ের মধ্যে দেশকে কিভাবে ধাপে ধাপে এগিয়ে নিয়ে যাব সেজন্য আরও কয়েকটি পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা আমাদের করতে হবে। যার মধ্যে আজ ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা গ্রহণ করতে যাচ্ছি।

সরকার প্রধান আরো বলেন, ‘আমরা সরকারে থাকি বা যারাই থাকুক তারা যদি এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেন, তাহলে, বাংলাদেশকে আমরা একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে পারবো।’

আরো সংবাদ পড়ুন

Designed by: ATOZ IT HOST