1. brigidahong@tekisto.com : anthonyf69 :
  2. mieshaalbertsoncqb@yahoo.com : delorismoffitt :
  3. gkkio56@morozfs.store : doriereddick :
  4. : admin :
  5. kleplomizujobq@web.de : humbertoabdullah :
  6. sjkwnvym@oonmail.com : joellennnx :
  7. gertrudejulie@corebux.com : modestaslapoffsk :
  8. cristinamcmaster6222@1secmail.com : renetrotter53 :
খুলনায় ধর্ষণ মামলায় ৫ আসামির মৃত্যুদণ্ড - ডিবিসি জার্নাল২৪
মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ০৪:৫৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
দুর্গাপুরের দুইটি কেন্দ্রে চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে আহত ৯, আটক ১ দুর্গাপুরে কেন্দ্রে কেন্দ্রে পৌঁছে গেছে নির্বাচনি সরঞ্জামাদি; রাত পোহালেই ভোট  বাঘা উপজেলা নির্বাচনঃপ্রতীক পেয়ে প্রচারে চেয়ারম্যান পদে ২জনহ ৮ প্রার্থী রাজশাহীতে পুলিশের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বেলকুচিতে বসত বাড়িতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড দুর্গাপুরে পান বরজে আগুন রাজশাহীতে মোটরসাইকেল আটকানোয় দুই পুলিশ সদস্যকে পেটালেন যুবক  চিকিৎসার জন্য ভারত গিয়ে নিখোঁজ এমপি আনার  উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে কোটিপতির সংখ্যা ১০৫:টিআইবি তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

N

খুলনায় ধর্ষণ মামলায় ৫ আসামির মৃত্যুদণ্ড

  • আপডেট করা হয়েছে বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ২২২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

খুলনায় কিশোরীকে ধর্ষণ মামলায় পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মামলায় দুইজন আসামি উপস্থিত থাকলেও তিনজন পলাতক।

বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে খুলনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব‌্যুনাল-৩ এর বিচারক আব্দুস ছালাম খান এ রায় দেন। একই সঙ্গে তা‌দের ২০ হাজার টাকা করে জ‌রিমানা করা হয়েছে।

রা‌য়ের বিষয়টি নি‌শ্চিত ক‌রে‌ছেন আদাল‌তের রাষ্ট্রপ‌ক্ষের আইনজীবী স্পেশাল পি‌পি ফ‌রিদ আহ‌মেদ।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসা‌মিরা হলেন- আলী আকবর ওরফে হৃদয়, মেহেদী হাসান ওরফে ইবু, সোহেল, আব্দুল্লাহ ও মোহন।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১১ সালের ২৩ মার্চ সন্ধ্যায় খালিশপুর ১ নম্বর বিহারি ক্যাম্পে ১৫ বছর বয়সী একটি মেয়ে বাড়ির পাশে টিউবওয়েলে পানি আনতে যায়। এ সময় আসামি মোহন তাকে ডেকে নিয়ে যান। তিনি মেয়েটিকে শিয়া মসজিদের কাছে নিয়ে গেলে সেখান থেকে আকবর আলীসহ তাকে চরেরহাট কলাবাগানে নিয়ে যান এবং আসামিরা তাকে ধর্ষণ করেন।

পাশবিক নির্যাতনে মেয়েটি অসুস্থ হলে পড়লে তারা তাকে বাড়ির পাশে ফেলে চলে যান। পরে মেয়েটি বাসায় গিয়ে পরিবারকে সব খুলে বলে। তখন তার পরিবার তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে কিশোরীর মা বাদী হয়ে খালিশপুর থানায় মামলা করেন।

একই বছরের ২০ জুন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই কাজী রেজাউল করিম পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। মামলায় ১৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১২ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন। সাক্ষ্য-প্রমাণে পাঁচজনের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাদের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন।

আরো সংবাদ পড়ুন

Designed by: ATOZ IT HOST