1. brigidahong@tekisto.com : anthonyf69 :
  2. mieshaalbertsoncqb@yahoo.com : delorismoffitt :
  3. : admin :
  4. kleplomizujobq@web.de : humbertoabdullah :
  5. sjkwnvym@oonmail.com : joellennnx :
  6. gertrudejulie@corebux.com : modestaslapoffsk :
  7. cristinamcmaster6222@1secmail.com : renetrotter53 :
‘প্রধানমন্ত্রীর উপহারে আমার দিন ফিরেছে' - ডিবিসি জার্নাল২৪
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৮:০৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
পাবনায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থক-পুলিশ ত্রিমুখী সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৫ বাঘায় ৩ ঘন্টার ব্যবধানে স্বামীর শোকে স্ত্রীর মৃত্যু দুর্গাপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ বাগাতিপাড়ায় কৃষি কর্মকর্তা ইয়াবাসহ আটক বিলাসিতা কমিয়ে শ্রমিকদের দিকে নজর দিন, মালিকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শ্রমিক দিবসে রাজশাহীতে শ্রমিকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সড়ক অবরোধ মহান মে দিবসে সব মেহনতি মানুষকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা দুই দফা কমার পর বাড়লো ডিজেল-পেট্রোলের দাম, রাত পোহালেই কার্যকর ”রেমিট্যান্স বাড়াতে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি করতে হবে” আরএমপি কমিশনার দুর্গাপুরে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানসহ ৫ জনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার

N

‘প্রধানমন্ত্রীর উপহারে আমার দিন ফিরেছে’

  • আপডেট করা হয়েছে মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৬৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক: একটা সময় ছিল পথে পথে থেকেছি। ঝুপড়িঘর ভাড়া করেও থেকেছি। কী খাব, আর কোথায় থাকব, কিছুরই ঠিক ছিল না। এখন প্রধানমন্ত্রীর উপহারে আমার দিন ফিরেছে। একটু একটু করে দোকান বড় করেছি। আমার দোকানে এখন সব ধরনের মালামাল পাওয়া যায়। সন্ধ্যায় ইফতারি তৈরি করি। আল্লাহর রহমতে এখন অনেক ভালো আছি। প্রধানমন্ত্রীর উপহারে আমার দিন ফিরেছে।

ওপরের কথাগুলো খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার সেনহাটি ইউনিয়নে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাওয়া সুবিধাভোগী নাসিমা আক্তার হীরা।

মাত্র দুবছর আগেও স্বামী আর দুই সন্তান নিয়ে কখনও ঝুপড়িঘর ভাড়া করে, কখনও পথে পথে থেকেছেন এই নারী। তবে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর ও এক টুকরো জমিতে দিন বদলেছে তার। উপহারের সেই ঘরের সামনে বারান্দায় মাত্র ১৮০ টাকা পুঁজি দিয়ে শুরু করা চটপটির দোকানটি এখন বিভিন্ন মালামালে পূর্ণ একটি মুদি দোকান। দোকানটি নিজেই চালান নাসিমা। আর তার স্বামী কাজ করেন এক কারখানায়। এক ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে নাসিমার সংসার।

কেবল নাসিমা আক্তারই নন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে জীবন বদলেছে অনেকের। এ প্রকল্পে নিজ বাড়ির আঙিনায় কাজ করে আজ কেউ উদ্যোক্তা, আবার কেউ স্বল্প পুঁজিতে দিয়েছেন মুদি দোকান। এমনকি বাড়ির আঙিনায় হাঁস-মুরগি, গবাদিপশু পালন কিংবা সবজি বাগান করে স্বাবলম্বী হয়ে ওঠছেন আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দারা।

দিঘলিয়া উপজেলার সেনহাটি ইউনিয়নে আশ্রয়ণ প্রকল্পে তিন মাস আগে উঠেছেন স্বামীহারা নার্গিস বেগম। মেয়ে একটি কোম্পানিতে চাকরি করে আর নিজের বাড়ির আঙিনায় মুরগি পালন করেন তিনি। জীবনের শেষ সময়ে এসে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর ও জমিতে দিন বদলেছে তারও।

জীবনের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে নার্গিস বেগম বলেন, ‘২২ বছর আগে স্বামী আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। এ ২২ বছর একমাত্র মেয়েকে নিয়ে পথে পথে ঘুরে বেড়িয়েছি; কতজনের কাছে আশ্রয় চেয়েছি, সবাই তাড়িয়ে দিয়েছে। জীবনে ভাবতেও পারিনি এমন পাকা ঘর আমার হবে, এখন আমি মরেও শান্তি পাব। আল্লাহ যেন শেখ হাসিনার আরও উন্নতি করে।’

সার্বিক বিষয়ে দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খান মাসুম বিল্লাহ বলেন, উপজেলার সব আশ্রয়ণ প্রকল্পে আমরা নিয়মিত খোঁজ রাখি। পানি, বিদ্যুৎ বা অন্য কোনো সংকট দেখা দিলে তাৎক্ষণিক সমাধান করা হয়।

খুলনা জেলার মোট ৫ হাজার ৫২৯টি গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৯১টি পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর ও জমি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

সৌজন্যে : সময় টিভি নিউজ

আরো সংবাদ পড়ুন

Designed by: ATOZ IT HOST