1. brigidahong@tekisto.com : anthonyf69 :
  2. mieshaalbertsoncqb@yahoo.com : delorismoffitt :
  3. : admin :
  4. kleplomizujobq@web.de : humbertoabdullah :
  5. sjkwnvym@oonmail.com : joellennnx :
  6. gertrudejulie@corebux.com : modestaslapoffsk :
  7. cristinamcmaster6222@1secmail.com : renetrotter53 :
পদ্মার বুকে কলাচাষ - ডিবিসি জার্নাল২৪
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৪:০৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
পাবনায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থক-পুলিশ ত্রিমুখী সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৫ বাঘায় ৩ ঘন্টার ব্যবধানে স্বামীর শোকে স্ত্রীর মৃত্যু দুর্গাপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ বাগাতিপাড়ায় কৃষি কর্মকর্তা ইয়াবাসহ আটক বিলাসিতা কমিয়ে শ্রমিকদের দিকে নজর দিন, মালিকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শ্রমিক দিবসে রাজশাহীতে শ্রমিকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সড়ক অবরোধ মহান মে দিবসে সব মেহনতি মানুষকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা দুই দফা কমার পর বাড়লো ডিজেল-পেট্রোলের দাম, রাত পোহালেই কার্যকর ”রেমিট্যান্স বাড়াতে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি করতে হবে” আরএমপি কমিশনার দুর্গাপুরে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানসহ ৫ জনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার

N

পদ্মার বুকে কলাচাষ

  • আপডেট করা হয়েছে শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২২
  • ১১২ বার পড়া হয়েছে

পাবনা প্রতিনিধি

পাবনার ঈশরদী উপজেলার পদ্মা চরের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে রয়েছে কলার আবাদ। পানি শুকিয়ে জেগে উঠা নদীর চরাঞ্চলের দিকে চোখ মেললেই দেখা যাবে সুসজ্জিত সব কলার বাগান। সারিবদ্ধ উচ্চফলনশীল এসব বাগানের দিকে দৃষ্টি পড়লেই যেন নয়ন জুড়িয়ে যায়। উপজেলার লক্ষ্মীকুন্ডী ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর, দাদাপুর, কামালপুর ও নবীনগর প্রভৃতি গ্রামে রয়েছে কলার ব্যাপক আবাদ।

এলাকার অধিকাংশ মানুষ কলা চাষের ওপর নির্ভরশীল। এখানে কলা চাষিদের অন্যতম রুবেল, মিলন, রাজ্জাক ও গোলজার হোসেন। কলার চাষ করে তারা সবাই আজ আর্থিকভাবে সচ্ছল ও স্বাবলম্বী। তবে একসময় ওই এলাকায় কলার আবাদ তেমন ছিল না। গোলজার হোসেন ৬ বছর আগে সেখানে গিয়ে প্রথম কলার চাষ শুরু করেন। পরবর্তীতে তাকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেকেই শুরু করেন কলার আবাদ।

৬৪ বছরের গোলজার হোসেনের বাড়ি কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের গোলাপনগর গ্রামে। তিনি কলা আবাদ করে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছেন। এতে শুধু তিনি নিজেই স্বাবলম্বী হননি। তার ফার্মে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে শতাধিক শ্রমিকের। ২০০৯ সালে মাত্র ৪/৫ লাখ টাকা পুঁজি নিয়ে ১০ বিঘা জমিতে প্রথম কলার আবাদ করেন তিনি। এরপর তাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে।

বর্তমানে গোলজার হোসেনের কলা চাষের জমির পরিমাণ ৫শ ৪৫ বিঘা। বর্তমানে আবাদি মাঠে পড়ে রয়েছে তার প্রায় তিন কোটি টাকার ফসল। ক’দিন আগে সরেজমিন কলাবাগানে কথা হয় গোলজার হোসেনের সঙ্গে। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘জীবিকার তাগিদে তিনি মালদ্বীপ গিয়েছিলেন। ওই সময় কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজের উপস্থাপনায় জনপ্রিয় কৃষিভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখে তিনি কৃষিকাজের প্রতি উদ্বুদ্ধ হন।

আরো সংবাদ পড়ুন

Designed by: ATOZ IT HOST