1. brigidahong@tekisto.com : anthonyf69 :
  2. mieshaalbertsoncqb@yahoo.com : delorismoffitt :
  3. : admin :
  4. sjkwnvym@oonmail.com : joellennnx :
  5. gertrudejulie@corebux.com : modestaslapoffsk :
  6. cristinamcmaster6222@1secmail.com : renetrotter53 :
অবৈধ ক্লিনিক বন্ধে ফের অভিযানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর - ডিবিসি জার্নাল২৪
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় বিএনপির ৭৫ জন বহিষ্কার বিসিএস পরীক্ষা: কেন্দ্রে প্রবেশ করতে না পেরে সড়কে যুবকের গড়াগড়ি দুর্গাপুরে চুল কেটে মধ্যযুগীয় কায়দায় যুবককে পাশবিক নির্যাতন বৃষ্টি প্রার্থনায় পুঠিয়ায় ইসতিসকার নামাজ আদায় রাজশাহীতে পদ্মা নদীতে গোলস করতে নেমে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু দুর্গাপুরে চেয়ারম্যান পদে আ’লীগের  তিন হেভিওয়েট নেতা দুর্গাপুরে ১২ প্রার্থীরই মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা দুর্গাপুরে উপজেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ  সিরাজগঞ্জে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা মৎস্য আড়ৎ উচ্ছেদ ও জমি ফেরতের দাবীতে মানববন্ধন সিরাজগঞ্জে আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাসিম রেজা নূর দিপু

N

অবৈধ ক্লিনিক বন্ধে ফের অভিযানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

  • আপডেট করা হয়েছে সোমবার, ২৯ আগস্ট, ২০২২
  • ১৯৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক: গত ৩ মাসে ১ হাজার ৬৪১টি অবৈধ ক্লিনিক ও হাসপাতাল বন্ধ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আর এ সময়ে যেসব ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার সুযোগ পাওয়ার পরও কাগজপত্র হালনাগাদ করেনি, তাদের বিরুদ্ধে আজ সোমবার থেকে ফের চার দিনের অভিযানে নামবে অধিদপ্তর।

গতকাল রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর এ তথ্য জানান। অবৈধ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তিন মাস আগে শুরু হওয়া অভিযানের মূল্যায়ন শেষে এই সংবাদ ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।

ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সারা দেশে এ অভিযান চলবে। তিনি জানান, গত ৩ মাসে প্রতিদিন গড়ে ১০০ প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন নবায়ন করেছে বা নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধন দিয়েছে।

অধ্যাপক আহমেদুল কবীর বলেন, গত ৩ মাসে অবৈধ ১ হাজার ৬৪১টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়েছে। এই সময় ১ হাজার ৪৮৯টি প্রতিষ্ঠানকে নতুন লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৯৩০টি প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন নবায়ন করা হয়েছে। এই সময় সরকারের রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৫ কোটি ১৮ লাখ ৫২ হাজার ৮৬৭ টাকা। তিনি জানান, এর আগে গত ২৬ মে থেকে অনুমোদনহীন হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ১ মাস ধরে চলা সেই অভিযানে ১ হাজার ৬৪১টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়।

এর পরের তিন মাসে সময় ১ হাজার ৪৮৯টি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে নতুন লাইসেন্স দেয়া হয়েছে, লাইসেন্স নবায়ন করা হয়েছে ২ হাজার ৯৩০টি প্রতিষ্ঠানের। বারবার তাগাদার পরও অনেক প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স ছাড়াই চলছে জানিয়ে ডা. আহমেদুল বলেন, ‘যারা লাইসেন্স নবায়ন করছে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রায় দুই হাজারের মতো প্রতিষ্ঠান রয়েছে এমন।’

অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, ‘তাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই। এ অবস্থায় তারা স্বাস্থ্যসেবা দিতে পারেন না। তাদের মধ্যে একটা ধারণা যে তারা এভাবেই হাসপাতাল চালাবেন।’ তিনি বলেন, অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা নতুন প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অব্যাহত রেখেছেন। অধিদপ্তরের কাছে নিবন্ধনের জন্য প্রায় ২ হাজার ৫২৯টি আবেদন জমা পড়ে আছে। যাচাই-বাছাই ও পরিদর্শন শেষে তাদের নিবন্ধন দেয়া হবে।

অধ্যাপক আহমেদুল কবীর বলেন, ‘আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। যেসব প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে চলছে, তা আগামী ৯৬ ঘণ্টার মধ্যে বন্ধ করে দেয়া হবে।’ তিন মাস সুযোগ দেয়ার পরও তারা লাইসেন্স নবায়ন করেনি জানিয়ে তিনি বলেন, “এবার আমরা কোনো ‘মার্সি’ করব না। যদি কেউ হাসপাতাল চালায়, তাহলে আমরা তা বন্ধ করে দেব।”

অধ্যাপক আহমেদুল বলেন, ‘লাইসেন্স না থাকলে বা হালনাগাদ করা না থাকলে ওইসব প্রতিষ্ঠানের সঠিক তথ্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানতে পারে না। ফলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেয়া যায় না।’ অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিকে যেসব রেজিস্টার্ড চিকিৎসক সেবা দিতে যান, তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান তিনি।

অধ্যাপক আহমেদুল কবীর বলেন, ‘যে হাসপাতাল অবৈধ, ওই হাসপাতালের কার্যক্রমে অংশগ্রহণও অবৈধ। রেজিস্টার্ড চিকিৎসক ওই হাসপাতালে চিকিৎসা দিতে গেলে তাদের ব্যাপারে আমরা কোনো দায়িত্ব নেবে না।’

বেসরকারি হাসপাতালকে তিন শ্রেণিতে (এ, বি, সি) ভাগ করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে জানিয়ে অধ্যাপক আহমেদুল কবীর বলেন, ‘এতে সেবা নিতে যাওয়া মানুষ বুঝতে পারবে ওই হাসপাতালের কী অবস্থা। তাতে খরচ কেমন হতে পারে। এই প্রক্রিয়াটি নিয়ে আমরা কাজ করছি।’

আরো সংবাদ পড়ুন

Designed by: ATOZ IT HOST