নিউজ ডেস্ক:
১৪ আগস্ট ২০০৪ – হাওয়া ভবনে বৈঠকঃ
উপস্থিত ছিল তারেক রহমান
বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফজ্জামান বাবর
বঙ্গবন্ধুর খুনি মেজর নূর
জামায়াতে ইসলামের সাধারন সম্পাদক আলী আহসান মুজাহিদ
খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক উপদেষ্টা হারিছ চৌধুরী
বিএনপি সরকারের উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু
হরকাতুল জিহাদের নেতা মুফতি হান্নান, তাজউদ্দীন
– আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে হত্যার নির্দেশ দেয় তারেক রহমান
– আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সাহায্য করবে, তারেকের নিশ্চয়তা।
১৬ আগস্টঃ
মিন্টু রোডে বাবরের বাসায় বৈঠক
– পুর্নাঙ্গ পরিকল্পনা তৈরি, আক্রমনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ
১৮ আগস্টঃ
আবদুস সালাম পিন্টুর বাসায় বৈঠক
– পিন্টুর ভাই তাজউদ্দীন, খালেদা জিয়ার ভাগ্নে ডিউকও এই বৈঠকে উপস্থিত ছিল
-হরকাতুল জিহাদের কাছে ১২টি আর্জেস গ্রেনেড হস্তান্তর করে বাবর
২১ আগস্টঃ
– বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে দলীয় কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী জনসভায় হরকাতুল জিহাদের গ্রেনেড হামলা
– দলের ২৬ জন নেতা-কর্মী নিহত হন
– পুলিশের সহায়তায় পালিয়ে যায় হামলাকারীরা
– আহতদের হাসপাতালে নিতে বাধা দেয় পুলিশ
– ঘটনাস্থলে সকল প্রমাণ নিশ্চিহ্ন করতে পানি ছোড়া শুরু করে পুলিশ
অতঃপর আব্দুস সালাম পিন্টুর ভাই, হামলার মূল হোতা তাজউদ্দীনকে গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তায় পাকিস্তান পাঠিয়ে দেয় তারেক রহমান ও খালেদা জিয়ার ভাগ্নে ডিউক।