নিউজ ডেস্ক : এক মাস সিয়াম সাধনা শেষে এলো খুশির ঈদ।ঈদুল ফিতর প্রতি ঘরে ঘরে এনেছে খুশির বারতা। সারাদেশে ঈদগাহ আর মসজিদে মসজিদে ঈদুল ফিতরের নামাজে অংশ নিয়েছেন সব শ্রেণি, পেশা আর বয়সের কোটি মুসুল্লি।
পাঁচ লক্ষাধিক মুসল্লির উপস্থিতি ও কঠোর নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে অনুষ্ঠিত হলো কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়ার ঈদ জামাত। আর জামাতের পর বিশ্বশান্তি ও দেশের সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়। এটি ছিল ঈদুল ফিতরের ১৯৬তম ঈদ জামাত।
শনিবার সকাল ১০টায় জামাত শুরু হয়। এতে ইমামতি করেন বাংলাদেশ ইসলাহুল মুসলিমিন পরিষদের চেয়ারম্যান মৌলানা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ।
ভোরের আলো ফোটার আগেই নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয় শোলাকিয়া ও আশপাশের এলাকা। চার স্তরের নিরাপত্তাবেষ্টনী পার হয়ে মুসল্লিদের ঢুকতে হয় ঈদগাহ মাঠে। এতে মাঠে প্রবেশের ক্ষেত্রে মুসল্লিদের খানিকটা দেরি হয়। তার পরও সকাল ৯টার আগেই জনসমুদ্রে পরিণত হয় শোলাকিয়া।
তবে নিরাপত্তার স্বার্থে জামাতে ছাতা, লাঠিসোঁটা, দিয়াশলাই কিংবা লাইটার নিয়ে মাঠে প্রবেশে পুলিশের নিষেধাজ্ঞা ছিল। ফলে এসব রেখে মুসল্লিদের ঈদগাহে প্রবেশ করতে হয়েছে।