1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. dbcjournal24@gmail.com : ডিবিসি জার্নাল ২৪ : ডিবিসি জার্নাল ২৪
  3. christygreenfelder1813@mailbab.com : gladisboser1 :
  4. mrsjodywuckertii519@mailbab.com : madge86w5194 :
  5. test12755392@email.imailfree.cc : test12755392 :
  6. test13436834@mailbox.imailfree.cc : test13436834 :
  7. test15775925@mail.imailfree.cc : test15775925 :
  8. test16236888@mail.imailfree.cc : test16236888 :
  9. test23094173@email.imailfree.cc : test23094173 :
  10. test23487925@mail.imailfree.cc : test23487925 :
  11. test23634997@email.imailfree.cc : test23634997 :
  12. test30346357@mail.imailfree.cc : test30346357 :
  13. test35148260@mail.imailfree.cc : test35148260 :
  14. test37683532@mail.imailfree.cc : test37683532 :
  15. test41907244@email.imailfree.cc : test41907244 :
  16. test8951644@mailbox.imailfree.cc : test8951644 :
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায় ১৭ ফেব্রুয়ারি - ডিবিসি জার্নাল২৪
বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩, ১২:৩৩ অপরাহ্ন

Categories

শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায় ১৭ ফেব্রুয়ারি

  • আপডেট করা হয়েছে সোমবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ৩৬৯ বার পড়া হয়েছে

ডিবিসি নিউজ ডেস্ক: কোটালীপাড়ায় বোমা পুঁতে রেখে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের ওপর শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে রায় ঘোষণার জন্য আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে হাইকোর্টের বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

রাষ্ট্রপক্ষের ডেপুর্টি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. বশির উল্লাহ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০০০ সালের ২০ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশস্থলের পাশে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পুঁতে রাখা হয়। শেখ লুৎফর রহমান মহাবিদ্যালয়ের উত্তর পাশের একটি চায়ের দোকানের পেছনে এ বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল বলে তদন্তে উঠে আসে। এ ঘটনায় তৎকালীন কোটালীপাড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নূর হোসেন মামলা করেন।

এ মামলায় ২০০১ সালের ৮ এপ্রিল ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। পরবর্তীকালে ২০০৯ সালের ২৯ জুন আরও ৯জনকে আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেয়া হয়। এরপর ২০১০ সালে মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য ঢাকা-২ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

২০১৭ সালের ২০ আগস্ট ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মমতাজ বেগম ১০ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়ে রায় দেন। এ ছাড়া ৪ আসামির বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। মামলার রায়সহ সব নথি ওই বছরের ২৪ আগস্ট হাইকোর্টে পাঠানো হয়। এরপর প্রধান বিচারপতির কাছে নথি উপস্থাপন করা হলে তিনি জরুরি ভিত্তিতে পেপারবুক তৈরির নির্দেশ দেন। মামলাটি শুনানির জন্য প্রস্তুত শেষে কার্যতালিকায় দেওয়া হয়।

মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্তরা হলেন ওয়াসিম আকতার, রাশেদ ড্রাইভার ওরফে আবুল কালাম, ইউসুফ ওরফে আবু মুসা হারুন, শেখ ফরিদ ওরফে মাওলানা শওকত ওসমান, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম বদর, মাওলানা আবু বক্কর, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই ও মাওলানা আবদুর রউফ ওরফে আবু ওমর।

এ ছাড়া মেহেদি হাসান ওরফে আবদুল ওয়াদুদকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। আনিসুল ওরফে আনিস, মো. মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমান এবং সরোয়ার হোসেন মিয়াকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ বছরের দণ্ড দেওয়া হয়।

আরো সংবাদ পড়ুন

Designed by: ATOZ IT HOST