ডিবিসি জার্নাল২৪.কম তানোর (রাজশাহী) প্রতিনিধি: রাজশাহীর তানোরেের আলোচিত সেই কর্মকর্তা (ইউএনও) সুশান্ত কুমার মাহাতোর বিদায় সংবর্ধনা নিয়ে বিতর্ক ও বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃস্টি হয়েছে,সমালোচনার ঝড়,বইছে মুখরুচোক নানা গুন্জন প্রতিনিয়ত গুন্জনের ডালপালা মেলছে, বেরিয়ে নতুন নতুন তথ্য বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে। গত ১৭ মার্চ বুধবার ছিল বাঙালী জাতির জনক ও মহান স্বাধীনতার স্থপত্তি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মদিন (জন্মশতবার্ষিকী) বাঙালী জাতির কাছে এটি বহুল কাঙ্খিত দিন। অথচ এই দিনে উপজেলা অফিসার্স ক্লাব জমকালো আয়োজনে উপেজলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুশান্ত কুমার মাহাতোকে বিদায় সংবর্ধনা দিয়েছেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে জনমনে এসব ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃস্টি হয়েছে। কেউ কেউ বলছে, বাঙালীর জীবনের এমন একটি স্মরণীয় দিনে তিনি বিদায় সংবর্ধনা না নিয়ে আগে বা পরে নিলে কি এমন ক্ষতি হতো, বরং সেটা করা হলে তিনি সর্ব মহলে প্রশংসিত হতে পারতেন। আবার কেউ বলছে, অফিসার্স ক্লাব অনুরোধে ঢেঁকি গিলতে বাধ্য হয়েছে।আবার অনেকে বলছে, বাঙালী জাতির জীবনে বহুল কাঙ্খিত এমন স্মরণীয় দিনের অনুষ্ঠান দায়সারা ও নিজের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান প্রাণবন্ত করায় অভিজ্ঞ মহলে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। জানা গেছে, ১৭ মার্চ বুধবার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেক মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) সুশান্ত কুমার মাহাতোর সভাপতিত্বে শহীদ মিনার চত্ত্বরে আলোচনা সভা, পুরুস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এদিন মঞ্চে বক্তাদের বক্তব্য শেষ না হতেই পাশের হলঘরে ইউএনও সাহেবকে জমকালো আয়োজনে বিদায় সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।এদিকে সংবর্ধনার খবর ছড়িয়ে পড়লে সচেতন মহলে বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃস্টি হয়েছে। এব্যাপারে একাধিকবার যোগাযোগের চেস্টা করা হলেও মুঠোফোনে কল গ্রহণ না তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।