ডিবিসি নিউজ ডেস্কঃ
কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, সিন্ডিকেট করে অনেকে বেশি মুনাফা করার চেষ্টা করে। এদেরকে নিবৃত্ত করতেই চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। চাল আমদানির ফলে দেশীয় কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই।
বৃহস্পতিবার (১৪ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের কনফারেন্স রুমে কৃষি খাতে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব (পিপিপি) নিয়ে পর্যালোচনা সভায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
এ সময় কৃষি সচিব সায়েদুল ইসলামসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, সংস্থাপ্রধান এবং কৃষি-শিল্প উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে কৃষিমন্ত্রী বলেন, চাল আমদানির ফলে কৃষকদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই। বাজার স্থিতিশীল রাখতেই সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। চাল আমদানির আমাদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টার্গেট আছে। সেই পরিমাণ চাল দেশে এসে গেলে আমদানি বন্ধ করে দেওয়া হবে। আমরা প্রতিদিনই নিবিড়ভাবে বাজার মনিটর করছি। এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং কৃষি মন্ত্রণালয় একসাথে কাজ করছে। কাজেই চাল আমদানির ফলে দেশীয় কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই’।
মন্ত্রী বলেন, চালের দাম চাহিদা-সরবরাহের উপর নির্ভরশীল। তবে সিন্ডিকেট করে অনেকে বেশি মুনাফা করার চেষ্টা করে। এদেরকে নিবৃত্ত করতেই চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আমদানির ফলেই চালের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে, আমার ধারণা, দামও কিছুটা কমেছে।